• রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
কলাপাড়ায় সর্বপ্রথম মসজিদের মুয়াজ্জিনের জন্য পেনশন চালু কুয়াকাটায় ৩ লক্ষাধীক টাকার ইয়াবা ও তৈরির কাঁচামাল  ক্রিস্টাল আইচ সহ আটক -৪  জুলাই সনদ ঘোষনার দাবিতে বরিশালে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় কৃষক বাজারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক  এ সরকার দেশের স্বার্থ বিক্রি করার জন্য আসেনি : নৌপরিবহন উপদেষ্টা নির্মাণাধীন পাঁচতলা ভবন থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু বর্ণাঢ্য আয়োজনে বরিশালে বাংলানিউজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন শ্রমিক কল্যাণের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য দোয়া মাহফিল অসহায়দের স্বাবলম্বী করতে সেলাই মেশিন ও ভ্রাম্যমান কফি মেকার বিতরন এলপি গ্যাসের ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম কমল ৩৯ টাকা

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যা জানাল হামাস

দর্পন ডেস্ক / ৬৩ পড়া হয়েছে
প্রকাশিত : শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

গাজা সংকট সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক প্রস্তাবের জবাব দিয়েছে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠন হামাস। মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে পাঠানো ওই জবাবে হামাস বলেছে, তারা এমন একটি সমঝোতায় আগ্রহী যা গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করবে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর পূর্ণ প্রত্যাহার ঘটাবে এবং সেখানে অবাধ মানবিক সহায়তা প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি করবে।

হামাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই প্রস্তাবের লক্ষ্য গাজা উপত্যকা থেকে সম্পূর্ণ সেনা প্রত্যাহার, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করা এবং আমাদের জনগণের জন্য সহায়তার প্রবাহ বজায় রাখা।’

সংগঠনটি আরও জানায়, প্রস্তাবিত চুক্তির অংশ হিসেবে হামাসের হাতে থাকা ১০ জন জীবিত ইসরায়েলি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে এবং ১৮টি মরদেহ ফেরত দেওয়া হবে। বিনিময়ে নির্দিষ্ট সংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।

এদিকে বিশ্লেষকরা বলছেন, হামাসের এ তিনটি শর্ত—স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার এবং অবাধ মানবিক সহায়তা—হচ্ছে চলমান রক্তক্ষয়ী সংঘাত বন্ধের মূল চাবিকাঠি।

এর আগে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ৪২ দিনের একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। কিন্তু ইসরায়েল সে সময় চুক্তির শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়। গাজায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রী, ভারী যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য জরুরি সহায়তা প্রবেশ করতে পারেনি। একইসঙ্গে, ৭ অক্টোবরের পর দখল করা অঞ্চলগুলো থেকেও ইসরায়েলি সেনারা সরে যায়নি, ফলে বহু মানুষ নিজ বাসস্থানে ফিরতে পারেনি—বিশেষ করে গাজার পূর্বাঞ্চল, উত্তরাংশ এবং রাফাহ শহরে।

হামাসের এবারের সাড়া এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জোর দিয়েছে। এখন প্রত্যাশা, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র এই প্রস্তাবকে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে।

এখন পর্যন্ত হামাসের বিবৃতির বিষয়ে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া আসেনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ রকম আরো সংবাদ...
https://slotbet.online/