• শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
জুলাই সনদ ঘোষনার দাবিতে বরিশালে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় কৃষক বাজারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক  এ সরকার দেশের স্বার্থ বিক্রি করার জন্য আসেনি : নৌপরিবহন উপদেষ্টা নির্মাণাধীন পাঁচতলা ভবন থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু বর্ণাঢ্য আয়োজনে বরিশালে বাংলানিউজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন শ্রমিক কল্যাণের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য দোয়া মাহফিল অসহায়দের স্বাবলম্বী করতে সেলাই মেশিন ও ভ্রাম্যমান কফি মেকার বিতরন এলপি গ্যাসের ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম কমল ৩৯ টাকা সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য : যুবক আটক ‎আবার লাল জুলাই: প্রোফাইলের রঙে জেগে উঠেছে এক বিপ্লবের চেতনা

কর্মস্থলগামী যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার / ২৪ পড়া হয়েছে
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

ঈদের ছুটি শেষ হতে না হতেই কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে নারির টানে বাড়িতে ফেরা দক্ষিণাঞ্চলবাসী। ফলে সড়ক ও নৌ-রুটে গত দুইদিন থেকে কর্মস্থলগামী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় বেড়ে গেছে। এ সুযোগে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ উঠেছে সড়ক ও নৌ-যান সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে। এতে করে চরম বিপাকে পরেছেন যাত্রীরা।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে বরিশাল লঞ্চঘাট ও দুপুরে কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনাল নথুল্লাবাদ গিয়ে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আগে দুইটি করে লঞ্চ চলাচল করলেও ঈদকে ঘিরে স্পেশাল সার্ভিসের নামে প্রতিদিন সাত থেকে আটটি লঞ্চ চলাচল করছে। এছাড়া অভ্যন্তরিন রুটগুলোতে বিরতিহীনভাবে লঞ্চ চলাচল করছে। একইভাবে পরিবহনগুলোও যাত্রী ভর্তি করে ছুটছে নিজ নিজ গন্তব্যে।

অসংখ্য যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, আগে ঢাকা-বরিশাল নৌ-রুটে ডেকের ভাড়া তিনশ’ টাকা থাকলেও তা বর্তমানে নেয়া হচ্ছে চারশ’ টাকা করে। এছাড়া সিঙ্গেল কেবিন এক হাজার টাকা থেকে দুইশ’ টাকা বাড়িয়ে নেওয়া হচ্ছে ১২শ’ টাকা, ডাবল কেবিন দুই হাজার টাকা থেকে চারশ’ টাকা বাড়িয়ে ২৪শ’ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।

এছাড়া অভ্যন্তরিন রুটের লঞ্চগুলোতেও ভাড়া বেড়েছে প্রকারভেদে পঞ্চাশ থেকে একশ’ টাকা করে। ফলে চরম বিপাকে পরেছেন যাত্রীরা।

তবে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি এসব অভিযোগ মানতে নারাজ বিআইডব্লিউটিএ’র বরিশালের উপ-পরিচালক সেলিম রেজা। তিনি বলেন, ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের লঞ্চ ভাড়া সরকারি রেট অনুযায়ী নেওয়া হচ্ছে। আগে ব্যবসায়ের জন্য লঞ্চ মালিকরা নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে কম নিতো। এখন সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, এরপরেও যদি কারো কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হয়, সে ব্যাপারে কেউ যদি অভিযোগ দায়ের করেন তাহলে বিষয়টি তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

অপরদিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক দিয়ে চলাচলরত পরিবহনগুলোর টিকিট যেন এখন সোনার হরিন। প্রতিটি কাউন্টার থেকে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে-অগ্রীম টিকিট বুকিং হয়ে যাওয়ায় আগামী শনিবার (১৪ জুন) পর্যন্ত কোন টিকিট নেই।

তবে একাধিক যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, পূর্বের ছয়শ’ টাকার ভাড়ারস্থলে এখন কাউন্টার শ্রমিকদের গোপনে এক হাজার টাকা ধরিয়ে দিলেই টিকিট মিলছে। তবে এসব অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন, কাউন্টার মালিকরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ রকম আরো সংবাদ...
https://slotbet.online/