জলাবদ্ধতা নিরসন ও সেচ সুবিধা নিশ্চিত করতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ফাসিপাড়া খাল খনন প্রকল্প হাতে নিয়েছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি)। কাজটি করছেন টাঙ্গাইলের ঠিকাদার লুৎফর রাহমান। ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রথম ধাপে খালের এক কিলোমিটার খনন করা হবে। প্রকল্পের নীতিমালা অনুযায়ী খননের পর খালের দুই পাড় উঁচু করার কথা থাকলেও বাস্তবে তা মানা হচ্ছে না। বরং খনন করা মাটি অন্যত্র বিক্রি করে দিচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, খাল খনন করতে হলে সম্মুখভাগ অবশ্যই আগে খনন করতে হবে। মাঝখান থেকে খাল খনন করলে কোনো লাভ হবে না। বরং কৃষকের আরো ক্ষতি হতে পারে।
খালের সম্মুখভাগ রেখে মাঝখান দিয়ে খননের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএডিসি পটুয়াখালীর সহকারী প্রকৌশলী মো. ইয়াকুব আলী বলেন, ‘চলতি অর্থবছরে এক কিলোমিটার খননের জন্য বরাদ্দ হয়েছে। পরবর্তী বরাদ্দে বাকিটুকু খনন করা হবে।’
https://slotbet.online/